ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে মানি লন্ডারিং করেছে ইউএস এর বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যার কারনে ইউএস ট্রেজারি জরিমানা করবে উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে। তবে এই ব্যাপারে খুব বেশি তথ্য এখনো পাবলিক হয় নি। এর প্রভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে অনেক বড় ধ্বস দেখা যায়। সকাল থেকে সব কয়েনের মুল্য কমতে থাকে দ্রুত গতিতে। যদি এই ব্যাপারে আরো তথ্য পাবলিক করা হয় তাহলে আরো দাম কমতে।
সোর্সঃ coinmarketcap.com
রবিবার সকাল ৯টায় বিটকয়েন এর মুল্য ১ ঘন্টায় কমেছে ১০% । ৫৮০০০ ডলার থেকে কমে সেটা ৫২০০০ ডলারে নেমে গিয়েছিল। ফলস্বরুপ, বিটকয়েন এর মার্কেট ক্যাপিটাল এবং সর্বমোট মার্কেট ক্যাপিটাল ২ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে কমে ১.৯৫ ট্রিলিয়ন ডলারে নেমেছিল।
এরই প্রেক্ষিতে, বলা চলে সব অল্টাকয়েনের দাম কমেছে অনেকাংশে। ইথেরিয়াম এর দাম কমেছে প্রায় ১৫%, বিএনবি এর দাম কমেছে প্রায় ১৫%।
যদিও বিটকয়েন ৫২০০০ ডলারে নেমেছিল, অতি দ্রুতই সেটা রিকভার করে বর্তমানে প্রায় ৫৫০০০ ডলারে অবস্থান করছে।